1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

অভিবাসন ও রাজনৈতিক আশ্রয় সংক্রান্ত নতুন চুক্তি ঘোষণা ইউরোপের

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩৮০ Time View
অভিবাসন ও রাজনৈতিক আশ্রয় সংক্রান্ত নতুন চুক্তি ঘোষণা ইউরোপের

প্রত্যয় ডেস্ক: অবৈধভাবে ইউরোপে ঢোকা এখন আরও বেশি কষ্টসাধ্য হবে। কারণ ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) অভিবাসন ও রাজনৈতিক আশ্রয় সংক্রান্ত নতুন চুক্তি ঘোষণা করেছে সদস্য দেশগুলোর জন্য। এই চুক্তির অধীনে কয়েকটি ধাপে আবেদনকারীর রাজনৈতিক আশ্রয় বিবেচনা করা হবে এবং প্রথম ধাপ অতিক্রম করতে না পারলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কোনও সুযোগ থাকবে না।

বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দীর্ঘ আলোচনার পরে ইউরোপিয়ান কমিশন এই চুক্তি ঘোষণা করে। এই বিষয়ে ব্রাসেলসের একটি সূত্র জানায়, ‘বাংলাদেশ থেকে যারা অবৈধ পথে আসে তারা রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করে এবং একটি আইনি ব্যবস্থার অধীনে অবস্থান করে। কিন্তু নতুন নীতি অনুযায়ী প্রথমে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে যাচাই করা হবে তার নিরাপত্তার প্রয়োজন আছে কিনা। অর্থাৎ ওই ব্যক্তি রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন কিনা।’

যদি রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য বিবেচিত না হয় তবে কী হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওই ব্যক্তির আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ থাকবে না। তাকে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে শরণার্থী ছাড়া অর্থাৎ সিরিয়া, আফগানিস্তান বা সংঘাতময় এলাকা থেকে পালিয়ে আসা লোক ছাড়া অন্য কারও নিরাপত্তার প্রয়োজন আছে বলে ইউরোপিয়ান দেশগুলো মনে করে না। নতুন নীতিতে এই বিষয়টিকে আরও জোরদার করা হবে বলে তিনি জানান।

তিনি জানান, বাংলাদেশের সঙ্গে ২০১৭ সালে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত আনার জন্য একটি স্ট্যান্ডার্ড অফ প্রসিডিওর রয়েছে। এটি খুব ভালো কাজ করছে।

এ বিষয়ে একজন কর্মকর্তা বলেন, অবৈধভাবে অবস্থানকারীদের ফেরত পাঠানোর পাশাপাশি ইউরোপে কিভাবে বৈধপথে আরও বাংলাদেশি আসতে পারে সেই আলোচনা অব্যাহত আছে। বাংলাদেশ ও ইইউ এর মধ্যে আনুষ্ঠানিক পর্যায়ের বৈঠকে বিষয়টি আলোচনা হয়েছে এবং আলোচনায় বিষয়গুলো উঠে এসেছে। এর জন্য বাংলাদেশকে কৌশলগতভাবে বিষয়টি চিন্তা করতে হবে।

তিনি বলেন, ইউরোপের কোন দেশে কোন পেশার লোক প্রয়োজন সেটি চিহ্নিত করে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরে তাদেরকে বৈধপথে ইউরোপে পাঠানোর রাস্তা তৈরি হবে। এজন্য বাংলাদেশকে বিনিয়োগ করতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..